কারো শরীরে রক্তের পরিমান স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকলে সেটাকে রক্তস্বল্পতা বলা হয়। কারনভেদে বিভিন্ন ধরনের রক্তস্বল্পতা আছে। আমাদের দেশে মানুষের শরীরে আয়রন
কারো শরীরে রক্তের পরিমান স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকলে সেটাকে রক্তস্বল্পতা বলা হয়। কারনভেদে বিভিন্ন ধরনের রক্তস্বল্পতা আছে। আমাদের দেশে মানুষের শরীরে আয়রন
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই জ্বলাপোড়া সমস্যায় ভুগে থাকেন। এই সমস্যা সহ পাকস্থলীর আরো কিছু সমস্যাকে সাধারণ মানুষ গ্যাস্ট্রিক হিসেবে চিনে (যদিও সবগুলো গ্যাস্ট্রিক
বিভিন্ন কারণে একজন মানুষের কাশি হতে পারে। বড় কোন সমস্যা না হলে সাধারণত কিছুদিনের মধ্যেই কাশি ভালো হয়ে যায়। কাশি নিজে কোনো
খুবই কমন একটি সমস্যা। শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্ত বয়ষ্ক সবাই এই সমস্যায় ভূগতে পারেন। শুধুমাত্র পায়খানা শক্ত হলেই কোষ্ঠকাঠিন্য বলা যায়
শরীরে রক্তে চিনির পরিমান অতিরিক্ত বেড়ে গেলে আমরা এটাকে ডায়বেটিস বলি। প্রধানত দুই ধরনের ডায়বেটিস হয়। টাইপ ১ ও টাইপ ২। আমরা
আমাদের দেশে খুবই কমন একটি সমস্যা ব্যাক পেইন। ঘাড় থেকে শুরু করে মেরুদন্ডের একবারে শেষপ্রান্ত পর্যন্ত মেরুদন্ড বরাবর বা এর আশেপাশে কোন
অ্যাজমা বা হাঁপানি বাংলাদেশে বেশ কমন একটি রোগ। এ রোগে শ্বাসনালীতে প্রদাহের কারনে রোগীর তীব্র শ্বাসকষ্ট হয়। অ্যাজমা যেকোন বয়সে হতে পারে।
বিভিন্ন কারণে আপনার নাকের মাধ্যমে গন্ধ নেয়ার ক্ষমতা কমে যেতে পারে বা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এ সমস্যা সৃষ্টি হলে সাথে আরেকটি
অ্যালার্জি বলতে সাধারনত একটি নির্দিষ্ট খাদ্য বা পদার্থের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিক্রিয়াকে বোঝায়। অ্যালার্জি খুব ‘কমন’ একটি সমস্যা। আমরা অনেক মানুষকে দেখি যারা
আপনার থাইরয়েড গ্রন্থি যখন পর্যাপ্ত হরমোন তৈরি করে না তখন শরীরের এই অবস্থাকে হাইপোথাইরয়েডিজম বলে। আপনার গলায়, চামড়ার নিচে, শ্বাসনালীর সামনে
হেপাটাইটিস হল যকৃতের এক ধরনের প্রদাহ। বেশিরভাগ সময় এটি এক ধরনের ভাইরাস দিয়ে হয়ে থাকে। আমাদের দেশে অনেকেই মনে করেন জন্ডিস মানেই
মহিলাদের স্তনে বিভিন্ন কারণে ব্যথা হতে পারে। বেশিরভাগ সময়ই এই ব্যথা মাসিকের সাথে সম্পর্কযুক্ত। যদিও সবারই সমস্যা হয় না কিন্তু অনেক নারীদের