ইরেকটাইল ডিসফাংশন (Erectile Dysfunction) মানে হলো যৌনমিলনের সময় পুরুষাঙ্গ ‘ইরেকশন’ করতে না পারা। ইরেকটাইল ডিসফাংশনের কারণসমূহ ডিপ্রেশন বা হতাশাঃ যৌন উত্তেজনা সাধারণত
ইরেকটাইল ডিসফাংশন (Erectile Dysfunction) মানে হলো যৌনমিলনের সময় পুরুষাঙ্গ ‘ইরেকশন’ করতে না পারা। ইরেকটাইল ডিসফাংশনের কারণসমূহ ডিপ্রেশন বা হতাশাঃ যৌন উত্তেজনা সাধারণত
অনেক মহিলার মাসিকের ঠিক আগে এবং মাসিকের সময় তলপেটে তীব্র ব্যাথা অনুভূত হয়। এটাকে মেন্সট্রুয়াল ক্রাম্প মেডিকেলীয় ভাষায় ডিসমেনোরিয়া বলে। কারো কারো
আপনার কিডনির ভিতরে বিভিন্ন খনিজ এবং লবণের মাধ্যমে পাথরের মতো শক্ত যে জিনিসগুলো তৈরি হতে পারে সেগুলোকেই আমরা কিডনীর পাথর বলি। ডায়েট,
‘আমার ব্লাড প্রেসার আছে’ , আমরা অনেকেই কমবেশি এই কথা কারো না কারো কাছ থেকে শুনেছি। এর মাধ্যমে মানুষ হাই ব্লাড প্রেসার
এই করোনা মহামারীর সময়ে অনেক মানুষের সর্দি কাশি জ্বরের সাথে গলা ব্যথার সমস্যা দেখা যাচ্ছে।অনেকের শুধু গলা ব্যথা হলেই করোনা হয়ে গেল
আমাদের দেশে খুব প্রচলিত একটি কথা আছে ‘ মাথা থাকলে, মাথাব্যথা থাকবেই’। প্রায় প্রতিটি মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় মাথা ব্যথার
আমাদের শরীরের ভেতরে বৃহদান্ত্রে.২ থেকে ৪ ইঞ্চি লম্বা একটি অংশকে অ্যাপেন্ডিক্স বলে।অ্যাপেন্ডিক্স যখন কোন কারণে ফুলে যায় তখন তীব্র ব্যথার সৃষ্টি হয়।
নেক পেইন আমাদের দেশে খুবই প্রচলিত সমস্যা৷ ঘাড় নড়াচড়ার সময় ব্যাথা বা স্থির অবস্থাতে ঘাড় শক্ত হয়ে থাকলে তাকে নেক পেইন বলা
সাধারণত দিনে তিন বারের বেশি পাতলা পায়খানা হলে সেটাকে ডায়রিয়া বলে। অথবা কারো যদি স্বাভাবিকভাবে দিনে যতবার পায়খানা হয় তার চেয়ে অনেক
আমাদের শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করার জন্য সঠিক রক্তপ্রবাহ প্রয়োজন। কোন কারনে, মস্তিষ্কের কোন অংশ রক্তপ্রবাহের ব্যাঘাত ঘটলে সেটা কি আমরা
প্রস্রাবের বেশিরভাগ ইনফেকশন জীবাণু (ব্যাকটেরিয়া ) দ্বারা হয়ে থাকে। প্রস্রাবে কোনো ইনফেকশন হলে মেডিকেলীয় ভাষায় এটাকে ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন বলা হয়। এই
এটি খুবই কমন একটি সমস্যা। প্রায় সবারই এই সমস্যার অভিজ্ঞতা হয়ে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মাথা ঘোরা খুব জটিল কিছু নয়। সময়ের সাথে