ফেব্রাইল কনভালশন হল শিশুদের জ্বরজনিত খিঁচুনি বা জ্বরখিচুনি, যা সাধারণত ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ঘটে। এটি মস্তিষ্কের সাময়িক
ফেব্রাইল কনভালশন হল শিশুদের জ্বরজনিত খিঁচুনি বা জ্বরখিচুনি, যা সাধারণত ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ঘটে। এটি মস্তিষ্কের সাময়িক
সাডেন ইনফ্যান্ট ডেথ সিনড্রোম (SIDS) হলো সাধারণত ঘুমের সময়, আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ এক বছরের কম বয়সী শিশুর হঠাত করে মারা যাওয়া। যদিও কারণটি
বাংলাদেশে প্রতি বছর ৭ লাখ এর বেশি মানুষ সাপের কামড়ের শিকার হয়। এদের মধ্যে বছরে মারা যায় ৬ হাজার এর বেশি মানুষ
জ্বর হলো শরীরের তাপমাত্রার সাময়িক বৃদ্ধি। এটি সাধারনত শরীরের রোগ প্রতিরোধের একটি পদ্ধতি হিসেবে আমাদের প্রতিরক্ষা সিস্টেম বা ইমিউন সিস্টেমের মাধ্যমে হয়ে
ফুড পয়জনিং হলো দূষিত খাবার খাওয়ার ফলে সৃষ্ট একটি অসুখ। এটি সাধারণত গুরুতর নয় এবং বেশিরভাগ মানুষই চিকিৎসা ছাড়াই কয়েক দিনের মধ্যে
আলসার শব্দের অর্থ হলো ক্ষত বা ঘা। সুতরাং পেপটিক আলসার হচ্ছে পরিপাকতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত যা পাকস্থলির আবরণ এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে হয়ে থাকে।পরিপাকতন্ত্রে অ্যাসিড
মুখের একপাশের মাংসপেশিসমূহ সাময়িকভাবে পক্ষাঘাতগ্রস্ত বা প্যারালাইস্ড হয়ে যাওয়ার সমস্যাকে বেল্স পাল্সি (Bell’s Palsy) বলা হয়ে থাকে। এর কারণে আপনার মুখের একপাশ
টনসিল কি? টনসিল হল আমাদের দেহে লিম্ফয়েড অঙ্গ গুলির একটি যা আমাদের রোগপ্রতিরোধে ভুমিকা রাখে এবং আমাদের মুখগহ্বর দিয়ে জীবাণু প্রবেশ করতে
ক্যান্সার একটি মরনব্যাধি।বিভিন্ন ক্যান্সারের মধ্যে মুখের ক্যান্সার অন্যতম।এই ক্যান্সার সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয় এমন দেশের তালিকায় বাংলাদেশ অন্যতম।আনুমানিক শতকরা নব্বই ভাগ মুখের
কোনো খাবার বা অন্যকিছু গিলার সমস্যাকেই চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিসফেজিয়া বলে। যখন ডিসফেজিয়া সমস্যাটি মৃদু থাকে তখন তরল খাবার খেতে কোন সমস্যা হয়না
আমাদের দাঁতে তিনটা স্থর রয়েছে,এনামেল হচ্ছে সবচে বাইরের স্থর,তারপরে রয়েছে ডেন্টিন এবং সবচে ভেতরের অংশে রয়েছে দাঁতের পাল্প বা মজ্জা। দাঁতের পাল্প
ঠান্ডা, গরম, মিষ্টি কিংবা টক কিছু খেলে প্রচন্ড ধরে,শিরশির করে বাক্যটি খুবই পরিচিত এবং প্রতিনিয়তই শুনতে হয় ডেন্টাল সার্জনদের। এটি অনেক সময়